এ ঘটনার পরের দিন সকালে নিকটস্থ ফাঁড়ি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত বিএনপি নেতা মিন্টু হাওলাদার বাদি হয়ে লাভলু হাওলাদারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মোরেলগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও ঘটনার ৫দিন অতিবাহিত হলেও থানায় মামলা দায়ের হয়নি। ভুক্তভোগী পরিবার ও স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা থানায় মামলাটি গ্রহনসহ ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্ত মূলক বিচারের দাবি জানান।
এদিকে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি সালাহ উদ্দিন তালুকদার জসিম, শাহজাহান শেখ, ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী মিন্টু হাওলাদার, তার স্ত্রী মিলি বেগমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলেন, কি অদৃশ্যর কারনে থানায় মামলাটি হচ্ছে না। থানা পুলিশ দু’ফায় তদন্ত করেছেন। যারা এ ঘটনার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও প্রকাশ্যে তারা ঘুরছে। বিগত আওয়ামী লীগের দোষর ছিলো। এখনও আবার নতুন করে বিএনপির কাঁধে ভর করে চলছে। মিন্টু নির্যাতিত হয়ে ৭/৮ বছর বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছে তার। এখনও প্রভাবশালীদের দ্বারা নতুন করে নির্যাতিত হচ্ছে এ পরিবারটি। তারা প্রশাসনের নিকট ঘটনাটি সুষ্ঠু তদন্তপূর্বক বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
এ সর্ম্পকে লাভলু হাওলাদার তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, স্থানীয় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি পদে নির্বাচন করায় এলাকায় একটি মহল মব সৃষ্টি করে বিশৃংখলা সৃষ্টির পায়তারা করছে।
এ বিষয়ে মোরেলগঞ্জ থানা ওসি মতলুবর রহমান বলেন, একটি বসতবাড়িতে অগ্নিসংযোগের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত চলছে। তদন্তের সত্যতা মিললে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।